কিসমিসেই কেল্লাফতে! মিলবে হাজারও রোগের সমাধান।

আঙ্গুরের শুকনো রূপ হল কিসমিস, গবেষণা বলছে সোনালী বাদামি রঙের চুপসানো ভাজ হওয়া ফলটি খুবই শক্তি দায়ক। এতে আছে ভিটামিন বি সিক্স, আয়রন, পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম । মিষ্টি খাবারের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহৃত হয় এই কিসমিস। তবে পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন এতে থাকা বোরন কাজ করে শিশুর মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে। তাছাড়াও এর আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে।

আর হাজারটা ওষুধ নয় এবার শুধু জাদু হবে ছোট্ট কিসমিসের।

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ফুড অ্যাপ এবং আশেপাশে প্রচুর ফাস্টফুডের দোকান খোলার পরে মানুষের খাবারের প্রতি ঝোঁক আরও বেড়েছে। তবে তা অবশ্যই খারাপ না কিন্তু যখন আপনি খাচ্ছেন তখন বুঝে খেতে হবে এবং নিয়মমতো ব্যায়াম শরীরচর্চা করলে অসুখে পড়ার পরিমাণ কমে। তবে বর্তমানে বহু মানুষের সময়ের অভাব এবং ক্লান্তির জন্য ব্যায়াম করার থেকে দূরেই থাকেন। এর ফলে তাদের শরীরে বাসা বাঁধতে থাকে বিভিন্ন রোগ তার মধ্যে গ্যাস অর্থাৎ অম্বল এটি একটি বড় সমস্যা।

শুধুমাত্র ফাস্টফুড খেলেই নয় অনেকেই এমনি এসিডিটি বা অম্বল, পেটে ব্যথা, বুকে ব্যথার সমস্যা থাকে। এই সমস্যার একটি সহজ এবং স্থায়ী সমাধানের জন্য আজকের এই পোস্ট। আপনি কি জানেন আপনার রান্না ঘরে থাকা একটি উপকরণ আপনার এই নানাবিধ সমস্যার সমাধান।

একটি ছোট্ট কিসমিস আপনার এই সমস্ত সমস্যার সমাধান করতে পারবে। তবে আপনাদেরকে জানিয়ে রাখি এটি শুধুমাত্র এসিডিটি, পেট ব্যথা এই সমস্যার সমাধান নয়। প্রতিদিন নিয়ম করে এটি সেবন করলে করে আপনার রোগ থেকে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্লান্তি দূর করে। কারণ এতে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ফাইবর, মিনারেল, ভিটামিন, পটাশিয়াম ইত্যাদি। শুধুমাত্র এইসব রোগ নয় কিসমিস খেলে আপনার স্কিন , দাঁত, চুল, সব ভালো। হাড়ের শক্তি বাড়ে।

কিভাবে খাবেন?
একটি বাটিতে কিছুটা কিসমিস ভিজিয়ে সকালবেলায় সেটির জল এবং পরে কিসমিস গুলিকে আপনি খেতে পারেন। এভাবে খেলে আপনার রক্ত পরিশোধন করতে খুব সাহায্য করবে।
এরকম ধরনের বহু খাবার আছে যেগুলো খেলে পরে প্রাকৃতিক উপায়ে আপনি ইমিউনিটি পাবেন এবং আপনার রক্ত পরিশোধন হবে।
এ ধরনের আরও তথ্য পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে।

Leave a Comment