Digital Birth Certificate – ডিজিটাল বার্থ সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করবেন কীভাবে জানুন?
জন্ম প্রমাণপত্রের গুরুত্ব (Digital Birth Certificate) নিয়ে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার একটি নতুন বিল পেশ করেছে লোকসভায়। প্যান এবং আধার কার্ডের উর্ধ্বে এবার থেকে প্রাধান্য পাবে ডিজিটাল বার্থ সার্টিফিকেট। মোদী সরকারের তৎপরতায় এই বিল পাশ হয়েছে পার্লামেন্টের উভয় কক্ষ থেকে। কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছেন যে, আগামীদিনে একাধিক ডকুমেন্টের প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে মাত্র একটি ডকুমেন্টেই সমস্ত কার্য যাতে সম্পাদন করা যায় সেই ব্যবস্থা করতে চাইছেন তারা। সেই নিরিখেই, বার্থ সার্টিফিকেটই আগামীদিনে বড়ো মানক হিসবে সম্মতি পাবে। তার আগে বার্থ সার্টিফিকেট এর ডিজিটালাইজেশন পদ্ধতি চালু করা হবে।
কি বিল পাশ হয়েছে লোকসভায়!
“Registration of Births and Deaths (Amendment) Bill, 2023 এই বিল টি সর্বপ্রথম পেশ করা হয় রাজ্যসভা এবং লোকসভার যৌথ উদ্যোগ। এই বিল পাশের মূল উদ্দেশ্য ছিল সমস্ত বেসরকারি ও সরকারি কাজের ক্ষেত্রে একাধিক ডকুমেন্টের ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়া এবং শুধুমাত্র একটি ডকুমেন্টকে প্রাধান্য দেওয়া। এই ক্ষেত্রে বার্থ সার্টিফিকেটই উপযুক্ত নির্বাচিত হয়েছে সরকার দ্বারা। 1969 এর পর এই প্রথমবার Birth registration law তে পরিবর্তন আনলো সরকার কতৃপক্ষ। প্রায় 14 টি সেকশনে এই পরিবর্তন নিয়ে আসা হয়েছে।
নিত্য যাত্রীদের জন্য বড় খবর! পরপর 2 শনিবার বন্ধ থাকবে ইস্ট – ওয়েস্ট মেট্রো। জানুন কেন?
কোন কোন কাজ সম্পন্ন হবে ডিজিটাল বার্থ সার্টিফিকেট (Digital Birth Certificate) দ্বারা?
অনেকের কাছেই বর্তমানে বার্থ সার্টিফিকেট নেই সেক্ষেত্রে তারা মাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ড দিয়েই বয়সের প্রমাণপত্র সংক্রান্ত নথি জমা করতেন। এবার জেনে নিন কোন কোন কাজ আপনি ব্যবহার করতে পারবেন ডিজিটাল বার্থ সার্টিফিকেট –
১)ড্রাইভিং লাইসেন্স, আধার কার্ড, ভোটার কার্ড বানানোর পদ্ধতিতে।
২) স্কুল এবং কলেজের admission নেওয়ার জন্য।
৩)পাসপোর্ট এবং ম্যারেজ রেজিস্ট্রির সময়।
৪) বেসরকারি এবং সরকারি যাবতীয় চাকরির ক্ষেত্রে।
টেট মামলার রায় – প্রাথমিক শিক্ষকদের ডেটা ও নথি তলব। এবার আর ছাড়াছাড়ি নেই।
ডিজিটাল বার্থ সার্টিফিকেট ব্যবহারের নিয়ম
শিশু জন্ম হওয়ার 30 দিনের মধ্যেই বানিয়ে ফেলতে হবে বাচ্চার (Digital Birth Certificate) ডিজিটাল বার্থ সার্টিফিকেট। এই অনুসারে, এবার SDM ও তদারকি করবেন, DM এর সাথে যাবতীয় রেজিস্ট্রেশন ক্ষমতা। নতুন প্রকাশিত এই নিয়মে বলা হয়েছে যে, প্রত্যেক রাজ্যকে সরাষ্ট্র দফতরের নির্বাচিত Civil Engineering System এ নিজের জন্ম মৃত্যুর হিসেব পূরণ করতে হবে। নিয়মিতই এই পদ্ধতি মেনে চললে, দেশের কতৃপক্ষের কাছে সমস্ত নাগরিক এর পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য মজুত থাকবে। এর ফলে রাজ্য সরকার কোনো প্রকল্প রূপায়ণে অনেক সুবিধা পবে।